Start of ক্রিকেটের ইতিহাস অংশীদারিত্ব Quiz
1. টেস্ট ক্রিকেটে সর্বোচ্চ অংশীদারিত্বের রেকর্ড কাদের হাতে?
- গর্ডন গ্রীনিডজ এবং ডেসমন্ড হেইনস
- কুমার সাঙ্গাকারা এবং মহেলা জয়াবর্ধনে
- শচীন তেন্ডুলকার এবং সেবাগ
- রাহুল দ্রাবিদ এবং সাচিন তেন্ডুলকার
2. কত সালে কুমার সাঙ্গাকারা এবং মাহেলা জয়াবর্ধনে সর্বোচ্চ অংশীদারিত্ব অর্জন করেন?
- 2008
- 2007
- 2005
- 2006
3. কুমার সাঙ্গাকারা এবং মাহেলা জয়াবর্ধন কত রান করেছিলেন তাদের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্বে?
- 454 রান
- 576 রান
- 467 রান
- 624 রান
4. সানাথ জয়াসুরিয়া ও রোশন মাহানামা কত রান করেছিলেন তাদের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্বে?
- 624 রান
- 400 রান
- 576 রান
- 500 রান
5. সানাথ জয়াসুরিয়া ও রোশন মাহানামা কোথায় তাদের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্ব অর্জন করেছিলেন?
- এসি সি শীতকালীন স্টেডিয়াম, কলকাতা
- গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, শ্রীলঙ্কা
- আর. প্রিমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
- মিরপুর শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, বাংলাদেশ
6. অ্যান্ড্রু জোন্স এবং মার্টিন ক্রো এর অংশীদারিত্বে কত রান হয়েছিল?
- ৪৫৪ রান
- ৬২৪ রান
- ৫৭৬ রান
- ৪৬৭ রান
7. অ্যান্ড্রু জোন্স এবং মার্টিন ক্রো কোথায় তাদের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্ব অর্জন করেছিলেন?
- Eden Gardens, Kolkata, India
- Auckland Cricket Ground, New Zealand
- Basin Reserve, Wellington, New Zealand
- MCG, Melbourne, Australia
8. জো রুট এবং হ্যারি ব্রুকের অংশীদারিত্বের রেকর্ড কতো?
- 454 রান
- 300 রান
- 400 রান
- 500 রান
9. বিল পন্সফোর্ড ও ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের অংশীদারিত্বে কত রান হয়েছিল?
- 500 রান
- 480 রান
- 451 রান
- 400 রান
10. বিল পন্সফোর্ড ও ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান কোথায় তাদের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্ব অর্জন করেছিলেন?
- মুম্বাই, ভারত
- দ্য ওভাল, লন্ডন
- নিউ জিল্যান্ড, অকল্যান্ড
- সিডনি, অস্ট্রেলিয়া
11. মুদাস্সার নাজার ও জাভেদ মিয়াঁদাদ কত রান করেছিলেন তাদের অংশীদারিত্বে?
- 451 রান
- 576 রান
- 624 রান
- 467 রান
12. মুদাস্সার নাজার ও জাভেদ মিয়াঁদাদ কোথায় তাদের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্ব অর্জন করেছিলেন?
- কলকাতা, ভারত
- লক্ষ্ণৌ, ভারত
- মুম্বাই, ভারত
- নিয়াজ স্টেডিয়াম, হায়দ্রাবাদ, ভারত
13. গ্রীহাম গুচ এবং মাইকেল অ্যাথারটন কত ইনিংসে খেলেছিলেন?
- 30 innings
- 50 innings
- 44 innings
- 36 innings
14. জ্যাক হোবস এবং হার্বর্ট সাটক্লিফের অংশীদারিত্বের গড় কত?
- 65.45
- 76.24
- 87.81
- 92.37
15. জ্যাক হোবস এবং হার্বর্ট সাটক্লিফ কখন থেকে কখন পর্যন্ত খেলেছিলেন?
- 1924-1930
- 1931-1936
- 1940-1945
- 1910-1915
16. ডেসমন্ড হেইনস এবং গর্ডন গ্রিনিজের অংশীদারিত্বের গড় কত?
- 50.12 রান প্রতি ইনিংসে
- 55.44 রান প্রতি ইনিংসে
- 47.31 রান প্রতি ইনিংসে
- 45.67 রান প্রতি ইনিংসে
17. রাহুল দ্রাবিদ এবং সচিন টেন্ডুলকার কতো রান করেছিলেন তাদের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্বে?
- 550 রান
- 600 রান
- 700 রান
- 500 রান
18. রাহুল দ্রাবিদ ও সচিন টেন্ডুলকার কতো বছর একসঙ্গে খেলেছিলেন?
- 8 বছর
- 12 বছর
- 16 বছর
- 20 বছর
19. মাহেলা জয়াবর্ধনে ও কুমার সাঙ্গাকারা কতো রান করেছিলেন তাদের অংশীদারিত্বে?
- 467 রান
- 624 রান
- 576 রান
- 451 রান
20. গর্ডন গ্রিনিজ এবং ডেসমন্ড হেইনসের অংশীদারিত্বের গড় কত?
- 50.25
- 53.62
- 47.31
- 44.89
21. ম্যাথিউ হেইডেন ও জাস্টিন ল্যাঙ্গারের অংশীদারিত্বে কত রান হয়েছিল?
- 5,500 রান
- 6,081 রান
- 6,500 রান
- 7,200 রান
22. গর্ডন গ্রিনিজ এবং ডেসমন্ড হেইনস কোথায় তাদের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্ব অর্জন করেছিলেন?
- নিউ ইয়র্ক
- সেন্ট জনস
- লন্ডন
- টরন্টো
23. জো রুট এবং হ্যারি ব্রুক কখন থেকে খেলছেন?
- 2022
- 2021
- 2020
- 2019
24. কুমার সাঙ্গাকারা ও মাহেলা জয়াবর্ধনে কোথায় তাদের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্ব অর্জন করেছিলেন?
- আর পি ব্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো
- সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব ক্রিকেট গ্রাউন্ড, কলম্বো
- নিযাজ স্টেডিয়াম, হায়দ্রাবাদ
- দ্য ওভাল, লন্ডন
25. সানাথ জয়াসুরিয়া ও রোশন মাহানামার গড় অংশীদারিত্ব কত?
- 450 রান
- 510 রান
- 620 রান
- 576 রান
26. রাহুল দ্রাবিদ এবং সচিন টেন্ডুলকারের অংশীদারিত্বের গড় কত?
- 63.75
- 80.30
- 55.50
- 70.25
27. মুদাস্সার নাজার ও জাভেদ মিয়াঁদাদ কতো বছর দলের জন্য খেলেছিলেন?
- 20 বছর
- 15 বছর
- 17 বছর
- 12 বছর
28. ডেসমন্ড হেইনস ও গর্ডন গ্রিনিজের শীর্ষ অংশীদারিত্বের রেকর্ড কি?
- 5,800 রান
- 6,482 রান
- 6,000 রান
- 7,000 রান
29. টেস্ট ক্রিকেটে সর্বোচ্চ অংশীদারিত্বের রেকর্ডের জন্য কাদের নাম সর্বদা মনে রাখা হয়?
- রাহুল দ্রাবিদ এবং সচিন টেন্ডুলকার
- কুমার সাঙ্গাকার এবং মাহেলা জয়াবর্ধনে
- বিরেন্দর শেবাগ এবং সৌরভ গাঙ্গুলী
- শেন গন এবং ডিন জোনস
30. জ্যাক হোবস এবং হারবার্ট সাটক্লিফ কত রান করেছিলেন তাদের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্বে?
- 312 রান
- 205 রান
- 198 রান
- 487 রান
আপনার কুইজ সম্পূর্ণ হয়েছে!
আপনি ‘ক্রিকেটের ইতিহাস অংশীদারিত্ব’ কুইজটি সম্পন্ন করেছেন। আশা করি, এটি আপনার জন্য একটি মজার এবং শিক্ষণীয় অভিজ্ঞতা ছিল। এই কুইজের মাধ্যমে আপনি ক্রিকেটের ইতিহাস, তার উত্থান ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারিত্বের সম্পর্কে আরও জানতে পেরেছেন। প্রতিটি প্রশ্ন আপনাকে ক্রিকেটের গভীরতা বুঝতে সহায়তা করেছে।
ক্রিকেটের ইতিহাসে অংশীদারিত্ব কিভাবে গঠন হয়েছে, বিভিন্ন যুগে এর পরিবর্তন কেমন হয়েছে, এসব বিষয়গুলো আপনার জানা উচিত। আপনি হয়তো জানেন না যে, ক্রিকেটের প্রাচীন পর্যায়গুলোতে অনেক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছিল, যা গত শতাব্দীতে ক্রিকেটকে নতুন দিগন্তে নিয়ে গেছে। এসব তথ্য নিশ্চিতভাবেই আপনার আগ্রহ বাড়াবে।
এখন, আমাদের পৃষ্ঠায় পরবর্তী অধ্যায় ‘ক্রিকেটের ইতিহাস অংশীদারিত্ব’ সম্পর্কে আরও তথ্য পড়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। সেখানে আপনি বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন ক্রিকেটের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারিত্ব, বিধিমালা এবং সংস্কৃতির evolution নিয়ে। আপনার ক্রিকেটের জ্ঞান আরো প্রসারিত করুন এবং নতুন নতুন তথ্য আবিষ্কার করুন!
ক্রিকেটের ইতিহাস অংশীদারিত্ব
ক্রিকেটের ইতিহাস: একটি সংক্ষিপ্ত পরিক্রমা
ক্রিকেটের ইতিহাস শুরু হয় 16শ শতকের ইংল্যান্ডে। প্রথম লিখিত রেকর্ডটি ১৬০০ সালের দিকে। ১৮৬৪ সালে প্রথমবারের মতো রানের অংশীদারিত্বের নিয়ম প্রতিষ্ঠিত হয়। ক্রিকেট দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং উপরে যাওয়া ক্রিকেট ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭৭ সালে। ১৯৩২ সালে, টেস্ট ক্রিকেট আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
ক্রিকেটে অংশীদারিত্বের প্রথা
ক্রিকেটে অংশীদারিত্ব মূলত দুই বা তার অধিক ব্যাটসম্যানের মধ্যে প্রত্যক্ষ সহযোগিতার উপর নির্ভর করে। এই সহযোগিতা ম্যাচের ফলাফল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ব্যাটসম্যানরা একে অপরকে সমর্থন করে। এটি রানের সঞ্চালন এবং কৌশলগত প্লে তৈরিতে সহায়ক। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, একটি সফল অংশীদারিত্ব একটি দলকে জয়ের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
অংশীদারিত্বের পরিসংখ্যান: বাংলাদেশের প্রসঙ্গ
বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অংশীদারিত্বের পরিসংখ্যান গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাংলাদেশের খেলা উল্লেখযোগ্য ছিল। সেবার, সাকিব আল হাসান এবং মুশফিকুর রহিমের অংশীদারিত্ব দলকে বিশেষ অবদান রাখে। এ ধরনের অংশীদারিত্ব দলীয় ও ব্যক্তিগত অর্জনে প্রভাব ফেলে। এর ফলে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের উন্নয়ন ও সাফল্য বৃদ্ধি পায়।
বিশ্ব ক্রিকেটে অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত
বিশ্ব ক্রিকেটে অংশীদারিত্বের অনেক উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত রয়েছে। যেমন, শচীন টেন্ডুলকার ও সৌরভ গাঙ্গুলির জুটি ভারতের ক্রিকেটে স্মরণীয়। তাদের অংশীদারিত্ব ৩০০০ এর উপরে রানের রেকর্ড গড়েছে। এছাড়া, অস্ট্রেলিয়ার রিকি পন্টিং এবং মার্ক ওয়াহর জুটি বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যতম সফল দৃষ্টান্ত।
অংশীদারিত্বের মানসিকতা ও দলীয় কৌশল
ক্রিকেটে অংশীদারিত্ব মানসিকতার উপর নির্ভর করে। একটি সফল অংশীদারিত্ব সঠিক বোঝাপড়া ও সহযোগিতার উপর নির্ভর করে। খেলোয়াড়দের মধ্যে আস্থা এবং কমিউনিকেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দলের কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি অংশীদারিত্বকে প্রভাবিত করে। এটা নিশ্চিত করে যে, ব্যাটসম্যানরা একটি লক্ষ্যকে অর্জন করতে পারে।
ক্রিকেটের ইতিহাস অংশীদারিত্ব কি?
ক্রিকেটের ইতিহাস অংশীদারিত্ব মূলত ক্রিকেট খেলায় দেশের বা খেলোয়াড়দেরকে অন্তর্ভুক্তি বোঝায়। ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায়ে, দেশগুলো তাদের খেলোয়াড়দের দ্বারা গঠিত দলগুলো নিয়ে আন্তর্জাতিক এবং আন্তর্জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ করেছে। উদাহরণস্বরূপ, প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ ১৮৭৭ সালে অনুষ্ঠিত হয়। এই ঘটনায় ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া অংশীদারিত্ব রেখেছিল।
ক্রিকেটের ইতিহাস অংশীদারিত্ব কিভাবে গঠন হয়?
ক্রিকেটের ইতিহাস অংশীদারিত্ব গঠন হয় দেশের উদ্যোগ, খেলোয়াড়দের সক্ষমতা, এবং আন্তর্জাতিক সমিতির স্বীকৃতি দ্বারা। আইসিসি (International Cricket Council) বিভিন্ন দেশকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণের জন্য সুযোগ দেয়। ১৯০৯ সালে প্রথমবার আইসিসি গঠন হয় এবং এরপর থেকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
ক্রিকেটের ইতিহাসে অংশীদারিত্ব কোথায় দেখা যায়?
ক্রিকেটের ইতিহাসে অংশীদারিত্ব বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা এবং টুর্নামেন্টে দেখা যায়। যেমনঃ ক্রিকেট বিশ্বকাপ, টি-২০ বিশ্বকাপ এবং দেড়শো বছরের ঐতিহ্যবাহী ম্যাচগুলোতে। বিভিন্ন দেশ দল গঠন করে অংশগ্রহণ করে, যা ক্রিকেটের উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
ক্রিকেটের ইতিহাস অংশীদারিত্ব কখন শুরু হয়?
ক্রিকেটের ইতিহাস অংশীদারিত্ব ১৮ জুলাই, ১৮৭৭ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়। ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচটির ফলে দেশের মধ্যে প্রতিযোগিতার সূচনা ঘটে, যা পরবর্তী সময়ে বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত হয়।
ক্রিকেটের ইতিহাসে অংশীদারিত্ব কারা করেন?
ক্রিকেটের ইতিহাসে অংশীদারিত্ব দেশের ক্রিকেট বোর্ড ও খেলোয়াড়রা করেন। প্রতিটি দেশের নিজস্ব ক্রিকেট বোর্ড আছে, যেমন বিসিসিআই (BCCI) ভারত, এমসিসি (MCC) ইংল্যান্ড-এর জন্য। এই বোর্ডগুলোর মাধ্যমে তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দল গঠন করে এবং খেলোয়াড় নির্বাচন করে অংশগ্রহণ করেন।